, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে ইয়াবাসহ এক যুবক গ্রেপ্তার: ঢাকায় অবস্থানরত হিজলা মেহেন্দিগঞ্জ কাজিরহাট বাসীর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত স্বাধীন সংবাদের ২২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে নূরুল হক নূরকে আমন্ত্রণ বরিশাল-৫ এ প্রথমবারের মতো প্রার্থী হচ্ছেন লায়ন উমার রাযী আজিমপুর কবরস্থানের দুর্ধর্ষ  চাঁদাবাজ আরমান গ্রেপ্তার ঢাকা-৩ আসনে অধ্যক্ষ শাহীনুর ইসলামের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, চিকিৎসাসেবায় ভিড় এলাকাবাসীর জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভা,ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মাঝে আর্থিক অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠান ২০২৫ অনুষ্ঠিত। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন, সন্দেহের সুযোগ নেই’– আমান উল্লাহ আমান  লোহজং থানার পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত মোঃ মনিরুজ্জামানের সাংবাদিকের ক্যামেরা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চাঁনপুর রহমানিয়া ইসলামী কওমী ও লিল্লাহ্ বোর্ডিং কর্তৃক আয়োজিত বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত

অবহেলিত বরিশাল-৪ আসন ভরসার একমাত্র নাম এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন।

  • প্রকাশের সময় : ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৮০ পড়া হয়েছে

 

নিজস্ব প্রতিনিধি:-

বরিশাল-৪ (হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ) আসন—নদীভাঙন, দারিদ্র্য আর দীর্ঘদিনের অবহেলার প্রতীক। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের এই জনপদটি ভৌগোলিকভাবে যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, তেমনি রাজনৈতিকভাবেও বারবার উপেক্ষিত। মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ হয়নি এখনও, নেই পর্যাপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসা সেবা, কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা কিংবা নদীভাঙন রোধে স্থায়ী উদ্যোগ। বহুদিন ধরে এখানে একটি প্রশ্ন প্রতিধ্বনিত হচ্ছে—কোথায় আমাদের আপনজন, যে সত্যিই আমাদের জন্য কাজ করবে?

এই প্রশ্নের উত্তর যেন ধীরে ধীরে স্পষ্ট হয়ে উঠছে একজন মানুষের জীবন ও কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে। তিনি হলেন এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন—একজন মানবিক নেতা, একজন স্বপ্নবাজ সমাজসেবক, যিনি নিজের উপার্জন, সময় আর শক্তি ব্যয় করছেন শুধু মানুষের জন্য।

এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন পেশায় একজন সফল আইনজীবী। ঢাকা শহরে তার আয়-রোজগার ছিল সচ্ছল জীবনের জন্য যথেষ্ট। চাইলে তিনি রাজধানীর আরাম-আয়েশে জীবন কাটাতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। তার চোখ সবসময় ছিল জন্মভূমি মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলার দিকে।

তিনি বিশ্বাস করেন—“একজন আইনজীবীর কাজ কেবল আদালতে মামলা লড়া নয়, মানুষের অধিকার রক্ষা করাও এক ধরনের লড়াই। আর সেই লড়াই আরও বড় পরিসরে করা যায় জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে।”

এই বিশ্বাস থেকেই তিনি রাজনীতির মাঠে নেমেছেন। তবে তিনি ভিন্ন ধারা অনুসরণ করছেন। এখানে নেই ক্ষমতার লোভ, নেই অর্থকড়ির খেলা। তার কাছে রাজনীতি মানে কেবল জনগণের সেবা।

এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিনের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো তার নিঃস্বার্থ দানশীলতা। আইন পেশা থেকে যা উপার্জন করেন, তার পুরোটাই ব্যয় করছেন মানুষের কল্যাণে।

নদীভাঙনে ঘর হারানো পরিবারকে অর্থ দিয়ে সাহায্য করেছেন।
অসুস্থ রোগীর চিকিৎসার খরচ বহন করেছেন।
দরিদ্র শিক্ষার্থীদের বই-খাতা থেকে শুরু করে ভর্তি ফি পর্যন্ত দিয়েছেন।
মসজিদ, মাদ্রাসা ও সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়নে হাত বাড়িয়েছেন।

তিনি বলেন—“এই টাকা আমি খরচ করব নিজের বিলাসিতায়, না হলে খরচ হবে মানুষের কল্যাণে। আমি বেছে নিয়েছি দ্বিতীয়টা।

প্রতি সপ্তাহে শুক্রবার হলেই তিনি ছুটে আসেন ঢাকার ব্যস্ত জীবন থেকে হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জের গ্রাম-গঞ্জে। কখনও নৌকায়, কখনও ট্রলার বা ছোট গাড়িতে, কখনও কাঁচা রাস্তা হেঁটেই পৌঁছে যান মানুষের দুয়ারে।

তিনি মানুষের কষ্ট শোনেন। কেউ জমি নিয়ে সমস্যায়, কেউ চিকিৎসার টাকায় হিমশিম খাচ্ছে, কেউ সন্তানকে পড়াশোনার খরচ দিতে পারছে না—প্রত্যেক সমস্যাই তিনি মনোযোগ দিয়ে শোনেন। সমাধানের পথ খুঁজে দেন, অনেক ক্ষেত্রে নিজের অর্থ দিয়ে তাৎক্ষণিক সহায়তাও করেন।

একজন বৃদ্ধ কৃষক বলেন—
“আমরা অনেক নেতা দেখছি, তারা ভোটের সময় আসে, ভোট শেষ হলে আর দেখা যায় না। কিন্তু হেলাল সাহেব প্রতি শুক্রবারই আসেন, তিনি আমাদের খোঁজখবর নেন, সমাধান খোঁজেন। আমরা এমন মানুষই চাই।

মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলার সবচেয়ে বড় দুর্যোগ হলো নদীভাঙন। বছরের পর বছর অসংখ্য পরিবার ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে। অথচ স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ তেমন দেখা যায়নি।

এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন এ বিষয়ে বারবার সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করেছেন। তিনি বলেন—
“নদীভাঙন রোধ না হলে হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ মানচিত্র থেকেই বিলীন হয়ে যাবে। আমি এই বিষয়ে জোরালো উদ্যোগ নিয়েছি, ভবিষ্যতেও সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।”

তিনি মনে করেন, একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে শিক্ষা আর স্বাস্থ্য খাতে। এজন্য তিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগে বেশ কয়েকটি স্কুলে সহায়তা দিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি চালু করেছেন। চিকিৎসা সেবায় ঘাটতি পূরণের জন্য মোবাইল মেডিকেল টিম গঠনেও তার উদ্যোগ রয়েছে।

একজন কলেজ শিক্ষার্থী জানান—
“আমরা বই কেনার টাকা পাইনি। হেলাল সাহেব আমাদের হাতে টাকা তুলে দিয়েছেন। আমাদের স্বপ্ন পূরণে তিনি একজন অভিভাবক।”

বর্তমান রাজনীতিতে যেখানে ব্যক্তিস্বার্থ, ক্ষমতার লড়াই আর অর্থকড়ির খেলা চলে, সেখানে এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন আলাদা একটি নাম। তিনি বিশ্বাস করেন—
“রাজনীতি মানে সেবা, রাজনীতি মানে মানুষের আস্থা অর্জন। জনগণের টাকায় নয়, নিজের টাকায় মানুষের সেবা করাই প্রকৃত নেতৃত্বের কাজ।

আজ মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলার সাধারণ মানুষ মনে করছেন, যদি এম হেলাল উদ্দিনের মতো একজন সৎ ও মানবিক নেতা তাদের প্রতিনিধি হন, তবে এই আসনের ভাগ্য বদলাবে।

নদীভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা হবে।
শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়ন হবে।
কৃষক, জেলে, শ্রমজীবী মানুষের জীবনমান উন্নত হবে।
কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হবে।

একজন নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত নারী বলেন—
“আমরা অনেক কাঁদছি, অনেক দরজায় ঘুরছি। কেউ আমাদের কথা শোনেনি। হেলাল সাহেব শুধু শোনেন না, সাহায্যও করেন। আমরা চাই উনিই আমাদের প্রতিনিধি হোন।”

বরিশাল-৪ আসনের মানুষের দীর্ঘদিনের অবহেলা, অবহেলিত জীবন আর অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মধ্যে এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন যেন এক আলোর প্রদীপ। তিনি কেবল একজন আইনজীবী নন, তিনি এক মানবিক নেতা, যিনি নিজের উপার্জন মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন।

সময় এসেছে—বরিশাল-৪ আসনের মানুষ বুঝে নেবে, কাকে তারা প্রয়োজন। জনগণ এখন স্বপ্ন দেখছে—এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিনের হাত ধরে বদলে যাবে তাদের ভাগ্য, আসবে উন্নয়নের নতুন ভোর।

 

জনপ্রিয়

কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে ইয়াবাসহ এক যুবক গ্রেপ্তার:

অবহেলিত বরিশাল-৪ আসন ভরসার একমাত্র নাম এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন।

প্রকাশের সময় : ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

নিজস্ব প্রতিনিধি:-

বরিশাল-৪ (হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ) আসন—নদীভাঙন, দারিদ্র্য আর দীর্ঘদিনের অবহেলার প্রতীক। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের এই জনপদটি ভৌগোলিকভাবে যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, তেমনি রাজনৈতিকভাবেও বারবার উপেক্ষিত। মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ হয়নি এখনও, নেই পর্যাপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসা সেবা, কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা কিংবা নদীভাঙন রোধে স্থায়ী উদ্যোগ। বহুদিন ধরে এখানে একটি প্রশ্ন প্রতিধ্বনিত হচ্ছে—কোথায় আমাদের আপনজন, যে সত্যিই আমাদের জন্য কাজ করবে?

এই প্রশ্নের উত্তর যেন ধীরে ধীরে স্পষ্ট হয়ে উঠছে একজন মানুষের জীবন ও কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে। তিনি হলেন এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন—একজন মানবিক নেতা, একজন স্বপ্নবাজ সমাজসেবক, যিনি নিজের উপার্জন, সময় আর শক্তি ব্যয় করছেন শুধু মানুষের জন্য।

এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন পেশায় একজন সফল আইনজীবী। ঢাকা শহরে তার আয়-রোজগার ছিল সচ্ছল জীবনের জন্য যথেষ্ট। চাইলে তিনি রাজধানীর আরাম-আয়েশে জীবন কাটাতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। তার চোখ সবসময় ছিল জন্মভূমি মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলার দিকে।

তিনি বিশ্বাস করেন—“একজন আইনজীবীর কাজ কেবল আদালতে মামলা লড়া নয়, মানুষের অধিকার রক্ষা করাও এক ধরনের লড়াই। আর সেই লড়াই আরও বড় পরিসরে করা যায় জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে।”

এই বিশ্বাস থেকেই তিনি রাজনীতির মাঠে নেমেছেন। তবে তিনি ভিন্ন ধারা অনুসরণ করছেন। এখানে নেই ক্ষমতার লোভ, নেই অর্থকড়ির খেলা। তার কাছে রাজনীতি মানে কেবল জনগণের সেবা।

এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিনের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো তার নিঃস্বার্থ দানশীলতা। আইন পেশা থেকে যা উপার্জন করেন, তার পুরোটাই ব্যয় করছেন মানুষের কল্যাণে।

নদীভাঙনে ঘর হারানো পরিবারকে অর্থ দিয়ে সাহায্য করেছেন।
অসুস্থ রোগীর চিকিৎসার খরচ বহন করেছেন।
দরিদ্র শিক্ষার্থীদের বই-খাতা থেকে শুরু করে ভর্তি ফি পর্যন্ত দিয়েছেন।
মসজিদ, মাদ্রাসা ও সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়নে হাত বাড়িয়েছেন।

তিনি বলেন—“এই টাকা আমি খরচ করব নিজের বিলাসিতায়, না হলে খরচ হবে মানুষের কল্যাণে। আমি বেছে নিয়েছি দ্বিতীয়টা।

প্রতি সপ্তাহে শুক্রবার হলেই তিনি ছুটে আসেন ঢাকার ব্যস্ত জীবন থেকে হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জের গ্রাম-গঞ্জে। কখনও নৌকায়, কখনও ট্রলার বা ছোট গাড়িতে, কখনও কাঁচা রাস্তা হেঁটেই পৌঁছে যান মানুষের দুয়ারে।

তিনি মানুষের কষ্ট শোনেন। কেউ জমি নিয়ে সমস্যায়, কেউ চিকিৎসার টাকায় হিমশিম খাচ্ছে, কেউ সন্তানকে পড়াশোনার খরচ দিতে পারছে না—প্রত্যেক সমস্যাই তিনি মনোযোগ দিয়ে শোনেন। সমাধানের পথ খুঁজে দেন, অনেক ক্ষেত্রে নিজের অর্থ দিয়ে তাৎক্ষণিক সহায়তাও করেন।

একজন বৃদ্ধ কৃষক বলেন—
“আমরা অনেক নেতা দেখছি, তারা ভোটের সময় আসে, ভোট শেষ হলে আর দেখা যায় না। কিন্তু হেলাল সাহেব প্রতি শুক্রবারই আসেন, তিনি আমাদের খোঁজখবর নেন, সমাধান খোঁজেন। আমরা এমন মানুষই চাই।

মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলার সবচেয়ে বড় দুর্যোগ হলো নদীভাঙন। বছরের পর বছর অসংখ্য পরিবার ভিটেমাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে। অথচ স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ তেমন দেখা যায়নি।

এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন এ বিষয়ে বারবার সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করেছেন। তিনি বলেন—
“নদীভাঙন রোধ না হলে হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ মানচিত্র থেকেই বিলীন হয়ে যাবে। আমি এই বিষয়ে জোরালো উদ্যোগ নিয়েছি, ভবিষ্যতেও সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।”

তিনি মনে করেন, একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে শিক্ষা আর স্বাস্থ্য খাতে। এজন্য তিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগে বেশ কয়েকটি স্কুলে সহায়তা দিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি চালু করেছেন। চিকিৎসা সেবায় ঘাটতি পূরণের জন্য মোবাইল মেডিকেল টিম গঠনেও তার উদ্যোগ রয়েছে।

একজন কলেজ শিক্ষার্থী জানান—
“আমরা বই কেনার টাকা পাইনি। হেলাল সাহেব আমাদের হাতে টাকা তুলে দিয়েছেন। আমাদের স্বপ্ন পূরণে তিনি একজন অভিভাবক।”

বর্তমান রাজনীতিতে যেখানে ব্যক্তিস্বার্থ, ক্ষমতার লড়াই আর অর্থকড়ির খেলা চলে, সেখানে এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন আলাদা একটি নাম। তিনি বিশ্বাস করেন—
“রাজনীতি মানে সেবা, রাজনীতি মানে মানুষের আস্থা অর্জন। জনগণের টাকায় নয়, নিজের টাকায় মানুষের সেবা করাই প্রকৃত নেতৃত্বের কাজ।

আজ মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলার সাধারণ মানুষ মনে করছেন, যদি এম হেলাল উদ্দিনের মতো একজন সৎ ও মানবিক নেতা তাদের প্রতিনিধি হন, তবে এই আসনের ভাগ্য বদলাবে।

নদীভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা হবে।
শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়ন হবে।
কৃষক, জেলে, শ্রমজীবী মানুষের জীবনমান উন্নত হবে।
কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হবে।

একজন নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত নারী বলেন—
“আমরা অনেক কাঁদছি, অনেক দরজায় ঘুরছি। কেউ আমাদের কথা শোনেনি। হেলাল সাহেব শুধু শোনেন না, সাহায্যও করেন। আমরা চাই উনিই আমাদের প্রতিনিধি হোন।”

বরিশাল-৪ আসনের মানুষের দীর্ঘদিনের অবহেলা, অবহেলিত জীবন আর অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মধ্যে এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন যেন এক আলোর প্রদীপ। তিনি কেবল একজন আইনজীবী নন, তিনি এক মানবিক নেতা, যিনি নিজের উপার্জন মানুষের জন্য উৎসর্গ করেছেন।

সময় এসেছে—বরিশাল-৪ আসনের মানুষ বুঝে নেবে, কাকে তারা প্রয়োজন। জনগণ এখন স্বপ্ন দেখছে—এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিনের হাত ধরে বদলে যাবে তাদের ভাগ্য, আসবে উন্নয়নের নতুন ভোর।