, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
অন্যায়ের বিরুদ্ধে ছাত্র জনতা রুখে দাঁড়িয়ে ছিল বলে, দেশ আজ মুক্ত :এড. মশিউর আলম  ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে পরিছন্নতা কার্যক্রম :বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল মানবিকতা ও সংগ্রামের প্রতীক এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন: ১৭ বছর ধরে মানুষের পাশে একাকী লড়াই বাবা—জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক বিএনপি নেতা আল মুজাহিদ মল্লিক সনমান্দিতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ  গুলশানে চাঁদাবাজির অভিযোগে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ নেতা রিয়াদসহ গ্রেফতার ৫ কোনো রকম বিলম্ব না করে অতি দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল বাংলাদেশে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্তৃক কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান কেরানীগঞ্জে জুলাই-আগস্টের শহীদদের স্মরণে আলোচনা সভা ও ডকুমেন্টারি প্রদর্শনী মৌসুমি ফলের সমাহারে পুরান ঢাকা সাংবাদিক ফোরামের ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

মানবিকতা ও সংগ্রামের প্রতীক এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন: ১৭ বছর ধরে মানুষের পাশে একাকী লড়াই

  • প্রকাশের সময় : ২ ঘন্টা আগে
  • ২৮ পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

বরিশাল-৪ (মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলা) আসনের পরিচিত মুখ, বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর নিবেদিতপ্রাণ নেতা এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মেহেন্দিগঞ্জ, হিজলা ও কাজিরহাট অঞ্চলে এককভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি শুধু রাজনৈতিক নেতাই নন—তিনি একজন মানবিক মানুষের প্রতিচ্ছবি।

 

দুর্যোগ হোক কিংবা উৎসব, নদীভাঙনের তাণ্ডব হোক কিংবা দরিদ্রের হাহাকার—এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন প্রতিটি মুহূর্তে ছিলেন সাধারণ মানুষের পাশে। ঈদ-পূজা কিংবা রমজান মাস, শীত, গ্রীষ্ম বা বর্ষা—সব ঋতু ও উৎসবে তিনি সাধ্যমত সাহায্য ও সহানুভূতি নিয়ে ছুটে গেছেন জনমানুষের দরজায়।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা, যোগাযোগ অবকাঠামো পর্যন্ত অবদান:

তিনি মেহেন্দিগঞ্জ ও হিজলার বহু মসজিদ, মাদ্রাসা, মক্তব নির্মাণ ও সংস্কারে নেতৃত্ব দিয়েছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এতিমখানা ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের পাশে থেকেছেন নিরলসভাবে।

 

রাস্তা মেরামত, স্কুলে সাহায্য প্রদান, অসহায় মানুষের চিকিৎসা সহযোগিতা কিংবা নদীভাঙন রোধে কার্যকর ত্রাণ সহায়তা—সব ক্ষেত্রেই এম হেলাল উদ্দিন ছিলেন বিএনপির একক প্রতিনিধিত্বকারী একজন জনদরদী নেতা।

 

দলীয় রাজনীতির বাইরে একজন মানবিক ব্যক্তি:

তিনি কখনোই শুধুমাত্র ‘সুদিনের নেতা’ ছিলেন না। বরং দুঃসময়ের সাথী, বিপদের বন্ধু, নিঃস্ব মানুষের অভিভাবক হিসেবে সাধারণ জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। যখন অনেক নেতা সুবিধাবাদে আত্মমগ্ন, তখন তিনি নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন দলের ভার ও মানুষের দায়িত্ব।

 

সকলের দোয়া প্রার্থনা:

এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন সকলের দোয়া প্রার্থনা করেছেন, যেন আগামীতেও তিনি আরও বেশি মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারেন। যেন তার এই মানবিক রাজনীতি অব্যাহত থাকে এবং জনগণের আস্থার প্রতীক হিসেবে আরও সুদৃঢ়ভাবে গড়ে উঠেন।

 

তিনি বলেন—

আমি রাজনীতি করি মানুষের জন্য, দলের জন্য নয়। যতদিন বেঁচে আছি, মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলার মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিবেদিত রাখব—এই অঙ্গীকারই আমার পথচলার প্রেরণা।”

আজকের রাজনীতির সময়ের প্রেক্ষাপটে এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিনের মত একজন নির্ভরযোগ্য, ত্যাগী ও মানবিক নেতার উপস্থিতি সমাজের জন্য আশার আলো। তিনি যেন আগামীতেও তার নিঃস্বার্থ ভালোবাসা ও কর্মের মাধ্যমে জনগণের হৃদয়ে জায়গা করে নিতে পারেন—এটাই এলাকাবাসীর প্রত্যাশা।

জনপ্রিয়

অন্যায়ের বিরুদ্ধে ছাত্র জনতা রুখে দাঁড়িয়ে ছিল বলে, দেশ আজ মুক্ত :এড. মশিউর আলম 

মানবিকতা ও সংগ্রামের প্রতীক এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন: ১৭ বছর ধরে মানুষের পাশে একাকী লড়াই

প্রকাশের সময় : ২ ঘন্টা আগে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

বরিশাল-৪ (মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলা) আসনের পরিচিত মুখ, বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর নিবেদিতপ্রাণ নেতা এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মেহেন্দিগঞ্জ, হিজলা ও কাজিরহাট অঞ্চলে এককভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি শুধু রাজনৈতিক নেতাই নন—তিনি একজন মানবিক মানুষের প্রতিচ্ছবি।

 

দুর্যোগ হোক কিংবা উৎসব, নদীভাঙনের তাণ্ডব হোক কিংবা দরিদ্রের হাহাকার—এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন প্রতিটি মুহূর্তে ছিলেন সাধারণ মানুষের পাশে। ঈদ-পূজা কিংবা রমজান মাস, শীত, গ্রীষ্ম বা বর্ষা—সব ঋতু ও উৎসবে তিনি সাধ্যমত সাহায্য ও সহানুভূতি নিয়ে ছুটে গেছেন জনমানুষের দরজায়।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা, যোগাযোগ অবকাঠামো পর্যন্ত অবদান:

তিনি মেহেন্দিগঞ্জ ও হিজলার বহু মসজিদ, মাদ্রাসা, মক্তব নির্মাণ ও সংস্কারে নেতৃত্ব দিয়েছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এতিমখানা ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের পাশে থেকেছেন নিরলসভাবে।

 

রাস্তা মেরামত, স্কুলে সাহায্য প্রদান, অসহায় মানুষের চিকিৎসা সহযোগিতা কিংবা নদীভাঙন রোধে কার্যকর ত্রাণ সহায়তা—সব ক্ষেত্রেই এম হেলাল উদ্দিন ছিলেন বিএনপির একক প্রতিনিধিত্বকারী একজন জনদরদী নেতা।

 

দলীয় রাজনীতির বাইরে একজন মানবিক ব্যক্তি:

তিনি কখনোই শুধুমাত্র ‘সুদিনের নেতা’ ছিলেন না। বরং দুঃসময়ের সাথী, বিপদের বন্ধু, নিঃস্ব মানুষের অভিভাবক হিসেবে সাধারণ জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। যখন অনেক নেতা সুবিধাবাদে আত্মমগ্ন, তখন তিনি নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন দলের ভার ও মানুষের দায়িত্ব।

 

সকলের দোয়া প্রার্থনা:

এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন সকলের দোয়া প্রার্থনা করেছেন, যেন আগামীতেও তিনি আরও বেশি মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারেন। যেন তার এই মানবিক রাজনীতি অব্যাহত থাকে এবং জনগণের আস্থার প্রতীক হিসেবে আরও সুদৃঢ়ভাবে গড়ে উঠেন।

 

তিনি বলেন—

আমি রাজনীতি করি মানুষের জন্য, দলের জন্য নয়। যতদিন বেঁচে আছি, মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলার মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিবেদিত রাখব—এই অঙ্গীকারই আমার পথচলার প্রেরণা।”

আজকের রাজনীতির সময়ের প্রেক্ষাপটে এডভোকেট এম হেলাল উদ্দিনের মত একজন নির্ভরযোগ্য, ত্যাগী ও মানবিক নেতার উপস্থিতি সমাজের জন্য আশার আলো। তিনি যেন আগামীতেও তার নিঃস্বার্থ ভালোবাসা ও কর্মের মাধ্যমে জনগণের হৃদয়ে জায়গা করে নিতে পারেন—এটাই এলাকাবাসীর প্রত্যাশা।