, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কেরানীগঞ্জে পার্কিং করে রাখা একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে: দুর্বৃত্তরা  জুলাই শহিদদের আত্মত্যাগ ও তাদের আকাঙ্খা বাস্তবায়নে জুলাই বিপ্লবকে বুকে ধারণ করতে হবে: বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়  জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের শহীদদের স্মরণে মেহেন্দিগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন মানবিকতার ছায়াতলে নদীভাঙনপ্রবণ চরাঞ্চল: মেহেন্দিগঞ্জে প্রকল্প উদ্বোধন ও জনগণের পাশে অ্যাডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে চাঁদাবাজ বিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩ শেরে-ই-বাংলা সাংস্কৃতিক জোট এর উদ্যোগে অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুলহক এর জীবনী শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রাজপথের লড়াকু সৈনিক মোঃ হযরত আলী: দলের প্রতি অকুণ্ঠ ভালবাসা ও ত্যাগের এক অনন্য উদাহরণ দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ভূমিদস্যু ও চাঁদাবাজ গ্রেপ্তার: কেরাণীগঞ্জে পরিবহনে চাঁদাবাজির সময় গ্রেফতার ০৩ জন মানবিক পুলিশ সুপার এর মানবিকতায় নতুন জীবন পেল কিশোরী সামিয়া

মানবিক কল্যাণে নিবেদিত এক নাম বিএম সাবাব

  • প্রকাশের সময় : ১১:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫
  • ৫৪ পড়া হয়েছে

Oplus_0

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

 

মানবতার সেবায় এক নিরলস যোদ্ধার নাম বিএম সাবাব। সমাজসেবা, মানবিক সহায়তা ও আন্তর্জাতিক ত্রাণ কার্যক্রমে তাঁর অগ্রণী ভূমিকা আজ দেশ-বিদেশে প্রশংসিত। ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে চলেছেন নিরন্তর। তাঁর প্রতিষ্ঠিত বি.এম. সাবাব ফাউন্ডেশন ও বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন (অস্ট্রেলিয়া) আজ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিচিত একটি মানবিক সংগঠন।

 

গাঁজা বাসীর পাশে সরাসরি ত্রাণ বিতরণ:

 

সাম্প্রতিক দিনগুলোতে যখন যুদ্ধে ফিলিস্তিনের গাঁজা বাসী মানবেতর জীবনযাপন করছিল, তখন বিএম সাবাব নিজ হাতে গাঁজা বাসীর জন্য খাদ্যসামগ্রী ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য পৌঁছে দিয়েছেন। কোমলমতি শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা—প্রতিটি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কাছে তাঁর ছোঁয়া যেন এক আশার আলো হয়ে এসেছিল।

 

 আন্তর্জাতিক মানবিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ অবদান:

 

২০১৯ সাল থেকে বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন সরাসরি ফিলিস্তিনে মানবিক সহায়তা পাঠিয়ে আসছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিন, সিরিয়া ও লেবাননের অসহায় জনগণের জন্য খাদ্য, ওষুধ, ত্রাণসামগ্রী পাঠানো থেকে শুরু করে পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় অবদান রাখছে তাঁর সংগঠন। এই সব সহায়তা সম্পূর্ণ নিজের অর্থায়নে পরিচালিত হচ্ছে, যা খুবই বিরল এবং অনুকরণীয় উদ্যোগ।

 

 

তার দুটি ফাউন্ডেশন থেকে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিন, সিরিয়া, লেবাননে সকল ধরণের ত্রাণ কার্যক্রম চলমান আছে এবং ভবিষ্যতেও এই সহায়তা অব্যাহত থাকবে।”

 

তার এই মানবিক সকল কাজের হালনাগাদ তথ্য ও ছবি ফাউন্ডেশনের ফেসবুক গ্রুপে প্রকাশ করা হয়, যাতে দাতারা ও সাধারণ মানুষ সরাসরি কার্যক্রম দেখতে পারেন এবং বিশ্বাসের জায়গা তৈরি করতে পারেন।

 

 

তার মানবিক কর্মকাণ্ডের আরও কিছু উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ:

 

শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ।

 

গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান।

 

বিনামূল্যে রক্তদান কর্মসূচি।

 

সচেতনতামূলক ওয়ার্কশপ ও ক্যাম্পেইন।

 

দরিদ্র পরিবারকে চিকিৎসা সহায়তা ও পুনর্বাসন সহায়তা।

 

 

এছাড়া বিএম সাবাব, ফাউন্ডেশনের যে দায়িত্বে আছেন :

 

চেয়ারম্যান: বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন

প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (CEO): বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন (অস্ট্রেলিয়া)

 

তাঁদের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত মানবিক এই সংগঠনগুলো আজ শুধু বাংলাদেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। এমন নিঃস্বার্থ মানবিকতা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।

 

 

 

বিএম সাবাব বলেন,

 

আমরা শুধু দেশেই নয়, বিশ্বের যে প্রান্তেই মানুষ কষ্টে আছে, তাদের পাশে দাঁড়াতে চাই। এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আল্লাহর সন্তুষ্টি ও মানুষের দোয়া—এই দুটিই আমাদের মূল লক্ষ্য।”

 

 

 

এমন মানবিক কর্মীর সংখ্যা যদি বাড়ে, তাহলে সমাজ হবে আরও সহানুভূতিশীল, বিশ্ব হবে আরও শান্তিময়।

 

জনপ্রিয়

কেরানীগঞ্জে পার্কিং করে রাখা একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে: দুর্বৃত্তরা 

মানবিক কল্যাণে নিবেদিত এক নাম বিএম সাবাব

প্রকাশের সময় : ১১:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক

 

মানবতার সেবায় এক নিরলস যোদ্ধার নাম বিএম সাবাব। সমাজসেবা, মানবিক সহায়তা ও আন্তর্জাতিক ত্রাণ কার্যক্রমে তাঁর অগ্রণী ভূমিকা আজ দেশ-বিদেশে প্রশংসিত। ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে চলেছেন নিরন্তর। তাঁর প্রতিষ্ঠিত বি.এম. সাবাব ফাউন্ডেশন ও বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন (অস্ট্রেলিয়া) আজ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিচিত একটি মানবিক সংগঠন।

 

গাঁজা বাসীর পাশে সরাসরি ত্রাণ বিতরণ:

 

সাম্প্রতিক দিনগুলোতে যখন যুদ্ধে ফিলিস্তিনের গাঁজা বাসী মানবেতর জীবনযাপন করছিল, তখন বিএম সাবাব নিজ হাতে গাঁজা বাসীর জন্য খাদ্যসামগ্রী ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য পৌঁছে দিয়েছেন। কোমলমতি শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা—প্রতিটি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কাছে তাঁর ছোঁয়া যেন এক আশার আলো হয়ে এসেছিল।

 

 আন্তর্জাতিক মানবিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ অবদান:

 

২০১৯ সাল থেকে বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন সরাসরি ফিলিস্তিনে মানবিক সহায়তা পাঠিয়ে আসছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিন, সিরিয়া ও লেবাননের অসহায় জনগণের জন্য খাদ্য, ওষুধ, ত্রাণসামগ্রী পাঠানো থেকে শুরু করে পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় অবদান রাখছে তাঁর সংগঠন। এই সব সহায়তা সম্পূর্ণ নিজের অর্থায়নে পরিচালিত হচ্ছে, যা খুবই বিরল এবং অনুকরণীয় উদ্যোগ।

 

 

তার দুটি ফাউন্ডেশন থেকে যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিন, সিরিয়া, লেবাননে সকল ধরণের ত্রাণ কার্যক্রম চলমান আছে এবং ভবিষ্যতেও এই সহায়তা অব্যাহত থাকবে।”

 

তার এই মানবিক সকল কাজের হালনাগাদ তথ্য ও ছবি ফাউন্ডেশনের ফেসবুক গ্রুপে প্রকাশ করা হয়, যাতে দাতারা ও সাধারণ মানুষ সরাসরি কার্যক্রম দেখতে পারেন এবং বিশ্বাসের জায়গা তৈরি করতে পারেন।

 

 

তার মানবিক কর্মকাণ্ডের আরও কিছু উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ:

 

শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ।

 

গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান।

 

বিনামূল্যে রক্তদান কর্মসূচি।

 

সচেতনতামূলক ওয়ার্কশপ ও ক্যাম্পেইন।

 

দরিদ্র পরিবারকে চিকিৎসা সহায়তা ও পুনর্বাসন সহায়তা।

 

 

এছাড়া বিএম সাবাব, ফাউন্ডেশনের যে দায়িত্বে আছেন :

 

চেয়ারম্যান: বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন

প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (CEO): বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন (অস্ট্রেলিয়া)

 

তাঁদের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত মানবিক এই সংগঠনগুলো আজ শুধু বাংলাদেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। এমন নিঃস্বার্থ মানবিকতা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।

 

 

 

বিএম সাবাব বলেন,

 

আমরা শুধু দেশেই নয়, বিশ্বের যে প্রান্তেই মানুষ কষ্টে আছে, তাদের পাশে দাঁড়াতে চাই। এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আল্লাহর সন্তুষ্টি ও মানুষের দোয়া—এই দুটিই আমাদের মূল লক্ষ্য।”

 

 

 

এমন মানবিক কর্মীর সংখ্যা যদি বাড়ে, তাহলে সমাজ হবে আরও সহানুভূতিশীল, বিশ্ব হবে আরও শান্তিময়।