, মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
শেখ হাসিনার মৃত্যুদন্ড রায়ের পর মিষ্টি বিতরণে সংঘর্ষ: বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে ইয়াবাসহ এক যুবক গ্রেপ্তার: ঢাকায় অবস্থানরত হিজলা মেহেন্দিগঞ্জ কাজিরহাট বাসীর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত স্বাধীন সংবাদের ২২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে নূরুল হক নূরকে আমন্ত্রণ বরিশাল-৫ এ প্রথমবারের মতো প্রার্থী হচ্ছেন লায়ন উমার রাযী আজিমপুর কবরস্থানের দুর্ধর্ষ  চাঁদাবাজ আরমান গ্রেপ্তার ঢাকা-৩ আসনে অধ্যক্ষ শাহীনুর ইসলামের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, চিকিৎসাসেবায় ভিড় এলাকাবাসীর জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভা,ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মাঝে আর্থিক অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠান ২০২৫ অনুষ্ঠিত। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন, সন্দেহের সুযোগ নেই’– আমান উল্লাহ আমান  লোহজং থানার পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত মোঃ মনিরুজ্জামানের সাংবাদিকের ক্যামেরা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা

২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় তারেক-বাবরসহ সব আসামি খালাস:

  • প্রকাশের সময় : ০২:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৮৪ পড়া হয়েছে

 

 

আসিফ চৌধুরী, বিশেষ সংবাদদাতা ঢাকা :

 

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামিকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

আজ (০৪সেপ্টেম্বর)রোজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।

 

এর আগে, ২১ আগস্ট ৫ দিনের আপিল শুনানি শেষে ৪ সেপ্টেম্বর রায়ের জন্য দিন নির্ধারণ করা হয়। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ।

আসামি পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।

 

বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ১ ডিসেম্বর সব আসামিকে খালাস দিয়ে রায় দেন।

 

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় করা মামলায় (হত্যা ও বিস্ফোরক মামলা) ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ রায় দেন। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে দেয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এ ছাড়া ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন বিচারিক আদালত।

 

রায়ের পর ২০১৮ সালে বিচারিক আদালতের রায়সহ মামলা দুটির নথিপত্র হাইকোর্টে এসে পৌঁছায়। এটি সংশ্লিষ্ট শাখায় ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়।

 

 

বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ১ বছরের ১লা ডিসেম্বর হাইকোর্ট যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামিকে খালাস দেন।

রাষ্ট্র পক্ষ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। ৬দিন শুনানি শেষে আজ আপিল বিভাগ এ রায় দেন।

জনপ্রিয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদন্ড রায়ের পর মিষ্টি বিতরণে সংঘর্ষ: বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় তারেক-বাবরসহ সব আসামি খালাস:

প্রকাশের সময় : ০২:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

 

আসিফ চৌধুরী, বিশেষ সংবাদদাতা ঢাকা :

 

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামিকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

আজ (০৪সেপ্টেম্বর)রোজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।

 

এর আগে, ২১ আগস্ট ৫ দিনের আপিল শুনানি শেষে ৪ সেপ্টেম্বর রায়ের জন্য দিন নির্ধারণ করা হয়। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ।

আসামি পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।

 

বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ১ ডিসেম্বর সব আসামিকে খালাস দিয়ে রায় দেন।

 

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় করা মামলায় (হত্যা ও বিস্ফোরক মামলা) ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ রায় দেন। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে দেয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এ ছাড়া ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন বিচারিক আদালত।

 

রায়ের পর ২০১৮ সালে বিচারিক আদালতের রায়সহ মামলা দুটির নথিপত্র হাইকোর্টে এসে পৌঁছায়। এটি সংশ্লিষ্ট শাখায় ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়।

 

 

বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ১ বছরের ১লা ডিসেম্বর হাইকোর্ট যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামিকে খালাস দেন।

রাষ্ট্র পক্ষ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। ৬দিন শুনানি শেষে আজ আপিল বিভাগ এ রায় দেন।